শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৩২ অপরাহ্ন

শিরোনাম
টাঙ্গুয়ার হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সরকার কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে – মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্ট বিশেষ অভিযানে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ৩৪ জনকে গ্রেফতার করেছে মোহাম্মদপুর ও আদাবর থানা পুলিশ বাংলাদেশ ‘শিরোপা জয়ের লক্ষ্য নিয়ে খেলবে’ কুমিল্লা সীমান্তে প্রায় ৫ কোটি টাকা মূল্যের ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ করেছে বিজিবি তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন অবশ্যই জরুরি– উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী প্রধান উপদেষ্টার সাথে সাক্ষাৎ করেন, ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের জন্য সমর্থনের প্রতিশ্রুতি দেন মার্কিন প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে “বিপ্লবী” পোর্টেবল এআই আল্ট্রাসাউন্ড ডিভাইস চালু করার পরিকল্পনা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সানজিদ হোসেন মৃধা হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আসামি ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার চলতি অর্থবছরে ৩৯ হাজার কোটি টাকা কৃষি ঋণ দেবে সরকার- কৃষি সচিব এএফডি ও এমআইএসটি এর যৌথ ব্যবস্থাপনায় RESILIENCE IN THE INFORMATION DOMAIN: TOOLS TO ADDRESS MISINFORMATION AND DISINFORMATION ON SOCIAL MEDIA শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

আলোচিত ছাগলকাণ্ডে এনবিআর সদস্য মতিউর স্ত্রীসহ গ্রেফতার 

মোঃ সিকান্দার আলী / ১৮৬ পাঠক
প্রকাশকাল শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৩২ অপরাহ্ন
Exif_JPEG_420

গত ঈদুল আজহায় ছাগলকাণ্ডে বহুল আলোচিত সাবেক এনবিআর সদস্য মতিউর রহমান ও তার স্ত্রী সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান লায়লা কানিজকে রাজধানীর বসুন্ধরা থেকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ ডিবি।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে তাদের গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ শাখার উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।

গত কোরবানির জন্য রাজধানীর মোহাম্মদপুরের সাদেক অ্যাগ্রো থেকে ১৫ লাখ টাকায় একটি ছাগল কিনতে গিয়ে আলোচনার জন্ম দেন মতিউর রহমানের ছেলে ইফাত। তবে শুরুতে ইফাতকে ছেলে হিসেবে পরিচয় দেননি মতিউর রহমান। পরে ফেনী-২ আসনের সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারী জানান, ইফাত তার মামাতো বোনের সন্তান। আর মতিউর রহমানই ইফাতের বাবা। নিজাম উদ্দিন হাজারী বলেছেন, ইফাত এনবিআর সদস্য মতিউর রহমানের দ্বিতীয় পক্ষের ছেলে।

ছাগল ছাড়াও ঢাকার বিভিন্ন খামার থেকে ৭০ লাখ টাকার মতিউর গরু কিনেছেন বলেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে উঠে আসে। এরপর থেকে তার দামি ব্র্যান্ডের ঘড়ি, গাড়ি, আলিশান জীবনযাপন, মতিউর রহমান ও পরিবারের সদস্যদের নামে রিসোর্ট, শুটিং স্পট, বাংলো বাড়ি, জমিসহ নামে-বেনামে সম্পত্তি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়।

উল্লেখ্য, মতিউর রহমান কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনালের সভাপতি ছিলেন। পাশাপাশি সোনালী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের পরিচালকও ছিলেন তিনি। ছাগলকাণ্ডে আলোচনায় আসার পর তাকে এসব পদ ছাড়তে হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *