রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০:৩৬ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম
অসুস্থ জার্নালিজমকে সুস্থ ও সুন্দর করতে হবে—উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঝটিকা মিছিল আয়োজক এ টি এম ওমর ফারুকসহ অংশগ্রহণকারী ৯ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে ডিবি শিক্ষাজীবনকে একটি ব্রত হিসেবে তোমরা গ্রহণ কর – শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরার সাইবার স্পেসকে নারী ও শিশুদের জন্য নিরাপদ করতে তরুণদের সহযোগিতা দরকার- উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশীদ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব — ধর্ম উপদেষ্টা স্বচ্ছ, পক্ষপাতিত্ব-স্বজনপ্রীতি মুক্ত ও মেধাভিত্তিক নিয়োগ হলে নিয়োগপ্রাপ্ত সবাই আমাদের ও দেশের সম্পদ হবে।”* -উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ কাকরাইলে মোবাইল কোর্ট অভিযান: কালোধোঁয়া নির্গমনে ৬টি মামলা, জরিমানা আদায় জুলাই যোদ্ধারা দেশের সূর্য সন্তান’- গণপূর্ত উপদেষ্টা মৎস্য উপদেষ্টার নদী পরিদর্শন; অবৈধ জাল ব্যবহার করায় ৫ জেলের কারাদণ্ড ১০০০০ পিস ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার

জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্ব জরুরি। – পরিবেশ উপদেষ্টা সায়েদা রিজওয়ানা হাসান।

মোঃ সিকান্দার আলী / ৫৮ পাঠক
প্রকাশকাল রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০:৩৬ পূর্বাহ্ন

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন,জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্ব অপরিহার্য। জলবায়ু বিনিয়োগ ফলপ্রসূ করতে কৌশলগত অংশীদারিত্ব প্রয়োজন। স্থানীয় সম্প্রদায় ও বাস্তুতন্ত্রের সুরক্ষা নিশ্চিত করতেও এটি জরুরি। তিনি বলেন, সরকার টেকসই পরিবেশ ব্যবস্থাপনায় অঙ্গীকারবদ্ধ।

রবিবার পানি ভবনে জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসূচির সাবেক নির্বাহী পরিচালক এবং নরওয়ের সাবেক পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী এরিক সোলহেইম এর নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এই মন্তব্য করেন।

আলোচনায় বাংলাদেশের জলবায়ু সহযোগিতা জোরদার করা, কার্বন বাজারের সুযোগ অন্বেষণ ও বাস্তুতন্ত্র পুনরুদ্ধার উদ্যোগকে এগিয়ে নেওয়া নিয়ে আলোচনা হয়। পুনঃবনায়ন, আগ্রাসী প্রজাতি নিয়ন্ত্রণ ও জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধারের বিষয়েও মতবিনিময় করা হয়। প্রতিনিধিদল বাংলাদেশের বনায়ন ও সংরক্ষণ প্রচেষ্টায় সহায়তার আগ্রহ প্রকাশ করে। তারা টেকসই বন ব্যবস্থাপনা ও ইকো-রেস্টোরেশন কর্মসূচির প্রস্তাব দেন।

আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সাথে জলবায়ু উদ্যোগে যুক্ত হতে একটি কাঠামোবদ্ধ পন্থার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে, প্রতিনিধিদল কার্বন ক্রেডিট প্রকল্প এবং নবায়নযোগ্য শক্তি সমাধানে বিনিয়োগের সম্ভাবনা জোর দিয়ে উল্লেখ করেন। তারা প্যারিস চুক্তির অনুচ্ছেদ ৬ বাস্তবায়নের জন্য একটি শক্তিশালী জাতীয় কাঠামোর গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং বাংলাদেশের কার্বন রেজিস্টার ব্যবস্থা উন্নত করার জন্য প্রযুক্তিগত সহায়তার প্রস্তাব রাখেন।

উভয় পক্ষ সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতা, সক্ষমতা উন্নয়ন এবং উদ্ভাবনী অর্থায়ন পদ্ধতির মাধ্যমে জলবায়ু কর্মকে দ্রুততর করার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে একমত হন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *