শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৩২ অপরাহ্ন

শিরোনাম
ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং টোবগে ঢাকায় পৌঁছেছেন খুলনা বিভাগের উন্নয়নচ্যালেঞ্জে বিশিষ্টজনদের ৫ দফা সুপারিশ মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আগামী ২৫ নভেম্বর ২০২৫ থেকে ১০ ডিসেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত ১৬ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ পালিত হবে। স্কুল শিক্ষার্থীদের নিয়ে হাইজিন ক্যাম্পেইন শুরু করলো লায়ন কল্লোল দ্য ওয়েস্টিন ঢাকা আয়োজন করছে “টেস্ট অফ অ্যারাবিয়া” – আরব বিশ্বের আসল স্বাদ ও সমৃদ্ধ রন্ধন ঐতিহ্যের এক অনন্য উৎসব প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপি চেয়ারপার্সনের সৌজন্য সাক্ষাৎ আলেমদেরকে রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে          -ধর্ম উপদেষ্টা সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ ২১ নভেম্বর ২০২৫ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে প্রধান উপদেষ্টার শোকবার্তা

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের (UNFPA) মধ্যে যুগান্তকারী অংশীদারীত্বের সূচনা।

Enbnews24 | ইএনবি নিউজ ডেস্ক- / ২৯৮ পাঠক
প্রকাশকাল শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৩২ অপরাহ্ন

বাংলাদেশে তরুণদের ক্ষমতায়ন, যুবকদের সম্পৃক্ততাকে অর্থবহ করা এবং যুবনীতি জোরদার করার লক্ষ্যে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় (MOYS) এবং জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (UNFPA) আজ একটি সমঝোতা স্মারক (MOU) স্বাক্ষর করেছে। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার উপস্থিতিতে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, এই সহযোগিতা বাংলাদেশে যুব ক্ষমতায়নের জন্য একটি সময়োপযোগী এবং কৌশলগত পদক্ষেপ। আমাদের যুবসমাজকে নীতি নির্ধারণে অবদান রাখার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম নিশ্চিত করার মাধ্যমে আমরা ভবিষ্যতের জন্য তাদের আরও ভালভাবে প্রস্তুত করতে পারি। এর মধ্যে তরুণদের প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল অর্থনীতির সাথে তাল মেলানো একইসাথে, পরিবেশ উন্নয়নে দক্ষতা এবং উদ্ভাবন প্রচারের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সৃষ্ট সুযোগগুলিকে কাজে লাগানো।

জাতীয় যুব নীতি পর্যালোচনা করার পাশাপাশি, এই অংশীদারিত্বের লক্ষ্য হল জাতীয় ও জেলা পর্যায়ে যুব অংশগ্রহণমূলক প্রক্রিয়া কার্যকর করা যাতে করে নীতি ও কৌশল গঠনে তরুণদের অর্থপূর্ণ ভূমিকা থাকে। এছাড়া তৃণমূল পর্যায়ের উদ্যোগের জন্য সমন্বয়, গ্রহণযোগ্যতা এবং সমর্থন বাড়ানোর জন্য যুব-নেতৃত্বাধীন সংগঠনগুলির একটি ডাটাবেজ তৈরি করা হবে। এই অংশীদারিত্ব যুব ও জেন্ডার তথ্যের উপর ভিত্তি করে তথ্যপত্র তৈরির উপরও জোর দেবে যা প্রমাণ-ভিত্তিক অ্যাডভোকেসি এবং কার্যক্রম পরিকল্পনা করতে সহায়ক হবে।

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: মাহবুব-উল-আলম বাংলাদেশের তরুণদের ক্ষমতায়নে UNFPA-এর অংশীদারিত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন। তিনি বলেন, “জাতীয় যুব নীতি ২০১৭ অনুযায়ী প্রতি পাঁচ বছর অন্তর একটি পর্যালোচনা বাধ্যতামূলক। যেহেতু প্রথম পর্যালোচনা ২০২২ সালে হওয়ার কথা ছিল, যুব উন্নয়ন এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক অংশগ্রহণের প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতি জোরদার করতে এটি একটি সময়োপযোগী সুযোগ।”

ইউএনএফপিএ প্রতিনিধি মি. মাসাকি ওয়াতাবে বলেন, যুবনীতি প্রণয়ন,ডাটাবেইজ সংরক্ষণসহ মধ্যকার স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক (MoU) মাধ্যমে UNFPA-এর সার্বিক সহযোগিতা অব্যহত থাকবে।

বাংলাদেশের যুবসমাজের জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক, উদ্ভাবনীমূলক এবং কার্যকরী ফলাফল নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সমঝোতা স্মারকে বর্ণিত কার্যক্রম বাস্তবায়নে ইউএনএফপিএ এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ঘনিষ্ঠভাবে একসাথে কাজ করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *