শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৬:৩৪ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম
টাঙ্গুয়ার হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সরকার কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে – মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্ট বিশেষ অভিযানে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ৩৪ জনকে গ্রেফতার করেছে মোহাম্মদপুর ও আদাবর থানা পুলিশ বাংলাদেশ ‘শিরোপা জয়ের লক্ষ্য নিয়ে খেলবে’ কুমিল্লা সীমান্তে প্রায় ৫ কোটি টাকা মূল্যের ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ করেছে বিজিবি তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন অবশ্যই জরুরি– উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী প্রধান উপদেষ্টার সাথে সাক্ষাৎ করেন, ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের জন্য সমর্থনের প্রতিশ্রুতি দেন মার্কিন প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে “বিপ্লবী” পোর্টেবল এআই আল্ট্রাসাউন্ড ডিভাইস চালু করার পরিকল্পনা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সানজিদ হোসেন মৃধা হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আসামি ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার চলতি অর্থবছরে ৩৯ হাজার কোটি টাকা কৃষি ঋণ দেবে সরকার- কৃষি সচিব এএফডি ও এমআইএসটি এর যৌথ ব্যবস্থাপনায় RESILIENCE IN THE INFORMATION DOMAIN: TOOLS TO ADDRESS MISINFORMATION AND DISINFORMATION ON SOCIAL MEDIA শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

কদমতলী থানা পুলিশ কর্তৃক অর্ধশত চোরাই মোবাইল ফোন উদ্ধারসহ চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার।

আলী আহসান রবি / ৪৩ পাঠক
প্রকাশকাল শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৬:৩৪ পূর্বাহ্ন

রাজধানীর কদমতলী থানা এলাকা হতে আট লক্ষাধিক টাকার অর্ধশত চোরাই মোবাইল ফোনসেট উদ্ধারসহ চোরাই মোবাইল ফোন বেচা-কেনার সাথে জড়িত একটি চক্রের দুই সক্রিয় সদস্যকে গ্রেফতার করেছে ডিএমপির কদমতলী থানা পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলো- ১। আল আমিন (২৭) ও ২। হাবিব সরকার (৩৫)।

মঙ্গলবার (২৮ মে ২০২৫ খ্রি.) রাত সাড়ে বারো ঘটিকায় কদমতলী থানাধীন ঢাকা ম্যাচ শিল্প নগরী জামে মসজিদের পাশে দ্যা গেজেট অ্যাম্পরিয়াম টেলিকম নামক দোকানে অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তাদের হেফাজত হতে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ৫০ টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়, যার কোনো বৈধ কাগজপত্র তারা দেখাতে পারেনি।

কদমতলী থানা সূত্র জানায়, মঙ্গলবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তথ্য পাওয়া যায়, কদমতলী থানাধীন ঢাকা ম্যাচ শিল্প নগরী জামে মসজিদের পাশে দ্যা গেজেট অ্যাম্পরিয়াম টেলিকম নামীয় দোকানে কিছু ব্যক্তি চোরাই মোবাইল ফোনসেট ক্রয়-বিক্রয়ের উদ্দেশে অবস্থান করছে। প্রাপ্ত সংবাদের ভিত্তিতে রাত ১২:৩০ ঘটিকায় উক্ত দোকানে অভিযান পরিচালনা করে থানার একটি টিম। অভিযানে আল আমিন ও হাবিব সরকারকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় তাদের হেফাজত থেকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ৫০ টি চোরাই মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা এসব ফোন সম্পর্কে কোনো সন্তোষজনক উত্তর দিতে পারেনি বা ফোনের স্বপক্ষে বৈধ কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। উদ্ধারকৃত এসব ফোনের আনুমানিক মূল্য আট লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। এ ঘটনায় গ্রেফতারকৃত দুইজনসহ পলাতক একজনের বিরুদ্ধে ডিএমপির কদমতলী থানায় একটি নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে প্রাপ্ত তথ্য সংক্রান্তে থানা সূত্র আরো জানায়, গ্রেফতারকৃতরা পলাতক এক ব্যক্তির নিকট হতে এসব চোরাই মোবাইল ফোন ক্রয় করে বিক্রি করে থাকে।

গ্রেফতকারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন। পলাতক আসামিকে গ্রেফতারে থানা পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

চোরাই মোবাইল ফোন ক্রয়-বিক্রয় একটি গুরুতর ফৌজদারি অপরাধ। কম দামে ফোন কেনার লোভে অজানা বা সন্দেহজনক বিক্রেতার কাছ থেকে ফোন ক্রয় না করে সবসময় স্বীকৃত দোকান বা বিক্রেতার কাছ থেকে বৈধ কাগজপত্র ( ক্রয় রশিদ ও ওয়ারেন্টি কার্ড) সহ ফোন ক্রয় করুন। চোরাই মোবাইল ফোনের ক্রয়-বিক্রয় বন্ধ করতে জনগণের সচেতনতা ও সহযোগিতা অত্যন্ত জরুরি। যেকোন অপরাধ সম্পর্কে পুলিশকে তথ্য দিয়ে সহযোগিতার আহ্বান করছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *