শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:১৫ অপরাহ্ন

শিরোনাম
সাধারণ শিক্ষার সাথে দ্বীনি শিক্ষার সমন্বয় করা না হলে মানুষ অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে যেতে পারে। ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ.ফ.ম. খালিদ হোসেন বলেছেন স্বার্থে পরিবেশ সংরক্ষণ ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় এখনই সর্বোচ্চ মনোযোগ দিতে হবে। – পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং টোবগে ঢাকায় পৌঁছেছেন খুলনা বিভাগের উন্নয়নচ্যালেঞ্জে বিশিষ্টজনদের ৫ দফা সুপারিশ মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আগামী ২৫ নভেম্বর ২০২৫ থেকে ১০ ডিসেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত ১৬ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ পালিত হবে। স্কুল শিক্ষার্থীদের নিয়ে হাইজিন ক্যাম্পেইন শুরু করলো লায়ন কল্লোল দ্য ওয়েস্টিন ঢাকা আয়োজন করছে “টেস্ট অফ অ্যারাবিয়া” – আরব বিশ্বের আসল স্বাদ ও সমৃদ্ধ রন্ধন ঐতিহ্যের এক অনন্য উৎসব প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপি চেয়ারপার্সনের সৌজন্য সাক্ষাৎ আলেমদেরকে রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে          -ধর্ম উপদেষ্টা সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ ২১ নভেম্বর ২০২৫

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে নগর বনায়নের লক্ষ্যে ডিএনসিসি ও বন অধিদপ্তরের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

আলী আহসান রবি / ৭৩ পাঠক
প্রকাশকাল শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:১৫ অপরাহ্ন

ঢাকা শহরের পরিবেশ উন্নয়ন ও সবুজায়নের লক্ষ্যে আজ ১ জুন ২০২৫ তারিখে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) ও বন অধিদপ্তরের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ সমঝোতা স্মারক (MoU) স্বাক্ষরিত হয়েছে।

রাজধানীর আগারগাঁওস্থ বন ভবনে অনুষ্ঠিত এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রথম পক্ষ হিসেবে স্বাক্ষর করেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং দ্বিতীয় পক্ষ হিসেবে স্বাক্ষর করেন বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মো: আমীর হোসাইন চৌধুরী।

সমঝোতা স্মারকের আওতায় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অন্তর্গত সড়ক বিভাজক (মিডিয়ান), ফুটপাথ, খাল ও জলাশয়ের পাড়, এবং অন্যান্য বনায়নযোগ্য স্থানে যৌথ উদ্যোগে নগর বনায়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হবে।

এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য হচ্ছে নগরের বায়ু, পানি ও শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণ, তাপমাত্রা হ্রাস, ল্যান্ডস্কেপ উন্নয়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলায় পরিবেশবান্ধব অবকাঠামো গড়ে তোলা।

বনায়নের জন্য নির্ধারিত জায়গা ডিএনসিসি দখল ও আবর্জনামুক্ত করে উপযোগী করে দেবে, যেখানে বন অধিদপ্তর গাছ ও ঘাস জাতীয় উদ্ভিদ রোপণ করবে। চারা রোপণের তিন মাস পর্যন্ত বন অধিদপ্তর তদারকি করবে এবং এরপর ডিএনসিসি বাগানের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব নেবে।

এছাড়া বনায়ন কার্যক্রম বাস্তবায়নে উভয় পক্ষ স্থানীয় কমিউনিটি, বিশেষজ্ঞ, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে বেসরকারি সংস্থার সহায়তা গ্রহণ করতে পারবে। বাগানের সুরক্ষায় প্রাকৃতিক দুর্যোগজনিত ক্ষয়ক্ষতির বিষয়েও যৌথভাবে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

প্রধান বন সংরক্ষক মো: আমীর হোসাইন চৌধুরী জানান, পরিবেশ রক্ষা ও সবুজ নগর গঠনে এই সমঝোতা স্মারক এক নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *