বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫, ০২:৩৮ পূর্বাহ্ন
।
বিকেল পৌনে ৪টায় এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান ইনস্টিটিউটের পরিচালক ডা. মো. নাসির উদ্দিন।
তিনি বলেন, “বার্ন ইনস্টিটিউটে বর্তমানে ৪৪ জন ভর্তি আছে। এদের মধ্যে আটজন ক্রিটিক্যাল, ১৩ জন সিভিয়ার এবং ২৩ জন ইন্টারমিডিয়েট অবস্থায় রয়েছেন।”
তিনি আরও বলেন, “আজ সিঙ্গাপুরের চিকিৎসকদের সঙ্গে বসেছিলাম। আমরা ডিসিশন শেয়ার করেছি, তারাও মতামত দিয়েছেন। প্রতিটি রোগীর বিষয়ে আলাদাভাবে আলোচনা হয়েছে—কে কী ওষুধ পাবে, কার অপারেশন লাগবে, কার ড্রেসিং পরিবর্তন হবে ইত্যাদি।”
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া হচ্ছে জানিয়ে বার্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক বলেন, আমাদের মাল্টিডিসিপ্লিনারি বিশেষজ্ঞদের সাথে উনি চিকিৎসা প্রটোকল নিয়ে আলোচনা করেছেন। তারা কিছু ডিসিশান শেয়ার করেছেন। চিকিৎসায় আমরা তাদের দেয়া সিদ্ধান্তও একীভূত করছি।
ডা. নাসির উদ্দিন বলেন, “বার্নের ম্যানেজমেন্ট একটি ডায়নামিক প্রসেস। ঘণ্টায় ঘণ্টায় সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হয়। শিশু ও বৃদ্ধরা সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ। শিশুদের জন্য আলাদা চিকিৎসা পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে। প্রতিটি রোগীকে ১২ ঘণ্টা পর পর পুনরায় অ্যাসেস করা হবে। এবং সেই মোতাবেক সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।”
ওষুধ ও যাবতীয় চিকিৎসা উপকরণ পর্যাপ্ত রয়েছে বলে জানিয়ে তিনি আরো বলেন, বর্তমানে বার্ন ইনস্টিটিউটে মোট ৪৪ জন রোগী ভর্তি রয়েছেন।