বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০১:৫৮ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম
আংশিক রপ্তানিকারকদের জন্য শীঘ্রই ব্যাংক গ্যারান্টির বিপরীতে বন্ড সুবিধা প্রদান মহানবী (সা) এর জীবনাদর্শ তরুণ প্রজন্মকে আলোড়িত করবে -ধর্ম উপদেষ্টা আগামী জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে – স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা খাদ্য উৎপাদনের সাথে জড়িত কৃষক ও জেলেদের মর্যাদা বৃদ্ধি করতে হবে। – পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান HS Code অথবা পণ্যের বর্ণনায় ভিন্নতা স্বত্তেও বন্ডেড প্রতিষ্ঠানের মালামাল খালাসের জন্য নির্দেশনা এয়ার টিকিটের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি ও সিন্ডিকেটের সাথে সম্পৃক্ততার কারণে ১৩ টি ট্রাভেল এজেন্সির নিবন্ধন বাতিল আলজেরিয়ায় বাংলাদেশিদের জন্য ‘ই-পাসপোর্ট’ সেবা চালু সেপটিক ট্যাংকের ঝুঁকি ও করণীয় বিষয়ক প্রশিক্ষণ প্রদান করেছে ফায়ার সার্ভিস ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাত দেশের জিডিপিতে প্রায় ত্রিশ শতাংশ অবদান রাখছে – শিল্ল উপদেষ্টা ১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ দুইজনকে গ্রেফতার করেছে বংশাল থানা পুলিশ

শ্রম আদালতের মামলার জট নিরসনে সকল পদক্ষেপ নেওয়া হবে। – শ্রম সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান

মোঃ সিকান্দার আলী / ৭৩ পাঠক
প্রকাশকাল বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০১:৫৮ পূর্বাহ্ন

শ্রম আদালতের বিচারকদের অংশগ্রহণে “Labour Justice Source: A Training for Judges” শীর্ষক ৪ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠানে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বলেন, শ্রম আদালতে যে মামলার জট রয়েছে তা দ্রুত আন্তরিকতার সহিত নিষ্পত্তি করতে হবে। শ্রম আদালতগুলিতে জনবল ঘাটতি পূরনসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় লজিস্টিক সাপোর্ট প্রদানে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় থেকে সকল পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

আজ বৃহস্পতিবার আইএলও (ILO)-এর উদ্যোগে গাজীপুরে অনুষ্ঠিত শ্রম আদালতের বিভিন্ন বিচারকদের জন্য আয়োজিত এক প্রশিক্ষণে শ্রম সচিব এ কথা বলেন।

শ্রম সচিব বলেন, শ্রমিক-মালিক বিরোধ ও সংশ্লিষ্ট মামলাসমূহ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে বিচারকদের ভূমিকার গুরুত্ব তুলে ধরেন। এক্ষেত্রে বিভিন্ন জেলার শ্রম আদালতের বিচারকদের দ্রুত মামলা নিষ্পত্তির তাগিদ দেন। প্রয়োজনে তাদের সকল লজিস্টিক সাপোর্ট দেওয়া হবে।

শ্রম সচিব আরও বলেন, শ্রম আদালতে মামলা জট কমাতে আরও শ্রম আদালতের সংখ্যা বাড়াতে হবে। মামলার সংখ্যা কমাতে বিচারকদের উদ্দ্যোগী হওয়া প্রয়োজন। ইতোমধ্যে পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইএলও কনভেনশন C155, C187 এবং কর্মক্ষেত্রে নারীর প্রতি সহিংসতা ও হয়রানি বন্ধে C190 অনুস্বাক্ষরের প্রক্রিয়া চলছে। অনুস্বাক্ষরের পর কর্মক্ষেত্রে সহিংসতা ও হয়রানি বন্ধে আইনি কাঠামো দান করে পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করা হবে।

এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শ্রম আইন ও ন্যায়বিচার প্রক্রিয়ার দক্ষতা বৃদ্ধি পেয়েছে বলে উপস্থিতরা বলেন। তারা আশাবাদ ব্যাক্ত করেন যে, এ ধরনের প্রশিক্ষণ শ্রম খাতের উন্নয়ন ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

প্রশিক্ষণে আইএলও-এর প্রতিনিধি, শ্রম আদালতের বিচারকবৃন্দ এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *