সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০১:৫৭ পূর্বাহ্ন
নির্বাচন কমিশনে দলের আয়-ব্যয়ের হিসাব বিবরণী জমা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন। আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়েছবি: গণ অধিকার পরিষদের সৌজন্যে
গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন বলেছেন, জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধ না করে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে আওয়ামী লীগ জাতীয় পাার্টি রূপে ফিরে আসবে। আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কোনো সহযোগীও অংশ নিতে পারবে না। আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে দলের আয়–ব্যয় রাশেদ খাঁন বলেন, জনগণের মধ্যে দ্বিধা আছে যে আওয়ামী লীগের নেতারা স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে কি না। তবে এ বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দীন তাঁদের আশ্বস্ত করেছেন, আওয়ামী লীগের পদে থাকা কেউ স্বতন্ত্রভাবেও অংশগ্রহণ করতে পারবে না। তবে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে গণ অধিকার পরিষদ জানতে চেয়েছে যে ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে যারা সংসদ সদস্য ছিলেন, আওয়ামী লীগের কোনো পদে নেই, কিন্তু ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থা কায়েমে কাজ করেছেন, তাঁরা আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন কি না।
এ বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবেন বলে জানিয়েছেন বলে জানান রাশেদ খাঁন। তিনি বলেন, সিইসিকে তাঁরা জানিয়েছেন, জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলও তো এই ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা তৈরিতে প্রধান সহযোগী ছিল। তাদের নিবন্ধন কেন আওয়ামী লীগের মতো স্থগিত হবে না, সেটাও জানতে চেয়েছেন।বিবরণী জমা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেনরাশেদ খাঁন বলেন, জনগণের মধ্যে দ্বিধা আছে যে আওয়ামী লীগের নেতারা স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে কি না। তবে এ বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দীন তাঁদের আশ্বস্ত করেছেন, আওয়ামী লীগের পদে থাকা কেউ স্বতন্ত্রভাবেও অংশগ্রহণ করতে পারবে না। তবে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে গণ অধিকার পরিষদ জানতে চেয়েছে যে ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে যারা সংসদ সদস্য ছিলেন, আওয়ামী লীগের কোনো পদে নেই, কিন্তু ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থা কায়েমে কাজ করেছেন, তাঁরা আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন কি না।
এ বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবেন বলে জানিয়েছেন বলে জানান রাশেদ খাঁন। তিনি বলেন, সিইসিকে তাঁরা জানিয়েছেন, জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলও তো এই ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা তৈরিতে প্রধান সহযোগী ছিল। তাদের নিবন্ধন কেন আওয়ামী লীগের মতো স্থগিত হবে না, সেটাও জানতে চেয়েছেন।
গণ অধিকার পরিষদ তাদের আয়–ব্যয়ের হিসাবে জানিয়েছে, গত বছর তাদের আয় ছিল ৪৬ লাখ ৯ হাজার ৩০০ টাকা। এর বিপরীতে ব৵য় ছিল ৪৫ লাখ ৯৬ হাজার ৮৮ টাকা।
রাশেদ খাঁনের সঙ্গে আয়–ব্যয়ের হিসাব বিবরণী জমা দেওয়ার প্রতিনিধিদলে ছিলেন গণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ ও উচ্চতর পরিষদ সদস্য মাহবুব জনি।