শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৫৫ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম
রোড এন্ড বেল্ট ইনিশিয়েটিভ এক্সিবিশনে যৌথ সক্ষমতা তুলে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে —বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন ব্রিটিশ গণমাধ্যম শেখ হাসিনার আমলের অর্থপাচারের চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছে শহীদ ফারহানের মতো এ দেশের সকল বাচ্চাদেরকে স্মরণ করে আমাদের অন্তরে জায়গা দিয়ে, আমাদের দেশটাকে নতুন করে গড়বো– উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে রমনা ও গুলশান থানা পুলিশ কর্তৃক কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনেরআরও ১২ সদস্য গ্রেফতার বায়ু, শব্দ ও পলিথিন দূষণ রোধে ১,৫৪০ মোবাইল কোর্ট অভিযানে ৩৭৯৭ টি মামলা, ২৬.৩৮ কোটি টাকার জরিমানা আইএমও কাউন্সিলে পুনঃনির্বাচনের জন্য সমর্থন চেয়ে নয়া দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের নৈশভোজের আয়োজ পরিত্যক্ত অবস্থায় পাওয়া ৫০ হাজার টাকার অধিক নগদ অর্থ প্রকৃত মালিককে ফিরিয়ে দিলেন শাহজাহানপুর থানার এক সাব-ইন্সপেক্টর ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার করেছে দারুসসালাম থানা পুলিশ কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের ছয় নেতাকর্মী গ্রেফতার করেছে মিরপুর মডেল থানা পুলিশ বায়ু, শব্দ ও পলিথিন দূষণ রোধে ১,৫৪০ মোবাইল কোর্ট অভিযানে ৩৭৯৭ টি মামলা, ২৬.৩৮ কোটি টাকার জরিমানা

আইএমও কাউন্সিলে পুনঃনির্বাচনের জন্য সমর্থন চেয়ে নয়া দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের নৈশভোজের আয়োজ

আলী আহসান রবি - স্টাফ রিপোর্টার / ৯ পাঠক
প্রকাশকাল শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৫৫ পূর্বাহ্ন

আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক সংস্থা (IMO)-এর সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সমর্থন অর্জনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ হাইকমিশন, নয়া দিল্লি বৃহস্পতিবার এক উচ্চপর্যায়ের নৈশভোজের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশকে আইএমও কাউন্সিলে পুনঃনির্বাচনে সমর্থন জোগানো।

২০২৩ সালে লন্ডনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ১২৮ ভোট পেয়ে বাংলাদেশ ইতিহাস রচনা করে প্রথমবারের মতো আইএমও কাউন্সিলের প্রতিযোগিতাপূর্ণ “সি” ক্যাটাগরিতে সদস্য পদ লাভ করে।

আইএমও কাউন্সিল ৪০টি সদস্য রাষ্ট্র নিয়ে গঠিত, যা তিনটি ক্যাটাগরিতে (A, B ও C) বিভক্ত। এই কাউন্সিল বৈশ্বিক সামুদ্রিক নীতিনির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সি ক্যাটাগরি নিশ্চিত করে বিশেষ সামুদ্রিক স্বার্থসম্পন্ন দেশগুলোর প্রতিনিধিত্ব এবং ভৌগোলিক ভারসাম্য।

আইএমও হলো জাতিসংঘের একমাত্র বিশেষায়িত সংস্থা, যা আন্তর্জাতিক নৌপরিবহন নিয়ন্ত্রণ করে। এটি সামুদ্রিক নিরাপত্তা, সুরক্ষা, নাবিক কল্যাণ এবং দূষণ নিয়ন্ত্রণের মানদণ্ড নির্ধারণ করে—যা সরাসরি বৈশ্বিক বাণিজ্য ও অর্থনীতিকে প্রভাবিত করে।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন বাংলাদেশের নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ ইউসুফ। তিনি বাংলাদেশের সম্প্রসারিত নৌপরিবহন খাত এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের জন্য বাংলাদেশের বন্দরগুলোর ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব তুলে ধরেন।

শিপিং অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমোডর মো. শফিউল বারী একটি বিস্তারিত প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন, আর ডেপুটি হাইকমিশনার প্রীতি রহমানও অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।

এই নৈশভোজে বহু দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত ও জ্যেষ্ঠ কূটনীতিকরা অংশ নেন, যা আসন্ন আইএমও কাউন্সিল নির্বাচনের আগে বাংলাদেশের সক্রিয় কূটনৈতিক তৎপরতাকে তুলে ধরে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *