মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:২৯ অপরাহ্ন

শিরোনাম
মুক্তিযুদ্ধ ছিলো জুলুম ও বঞ্চনার বিরূদ্ধে সশস্ত্র প্রতিবাদ            -ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রত্যয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে মহান বিজয় দিবস উদ্‌যাপিত বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ৩১ জনকে গ্রেফতার করেছে পল্লবী ও উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ বিজয় দিবসের প্রাক্কালে এনসিটিবি’র মাধ্যমে প্রাথমিক স্তরের শতভাগ পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ সম্পন্ন মিয়ানমারস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধর সঙ্গে চব্বিশের গণআন্দোলন এর কোনো তুলনা চলে না —–মির্জা আব্বাস ফেব্রুয়ারির নির্বাচন গণতন্ত্রের শক্ত ভিত্তি তৈরি করবে। – উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এখনো ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে যারা একাত্তরে স্বাধীনতার বিরোধী ছিল, —–মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দেশজুড়ে দূষণবিরোধী অভিযান: জরিমানা, অবৈধ ইটভাটা বন্ধ, ১৫ লাখ কাচা ইট ধ্বংস ও সংযোগ বিচ্ছিন্ন বিজয় দিবসে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি বিজিবি মহাপরিচালকের শ্রদ্ধা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন গণতন্ত্রের শক্ত ভিত্তি তৈরি করবে। – উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

আলী আহসান রবি - স্টাফ রিপোর্টার / ৩৭ পাঠক
প্রকাশকাল মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:২৯ অপরাহ্ন

তথ্য ও সম্প্রচার; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচন একটি শক্ত ভিত্তি তৈরি করবে। এই ভিত্তি গণতন্ত্রকে সুদৃঢ় করবে এবং সরকারকে জনগণের কাছে জবাবদিহির আওতায় আনবে। বৈষম্যহীন ও শোষণমুক্ত সমাজ গড়ার যে স্বপ্ন এখনও পূর্ণতা পায়নি, সেই লক্ষ্য অর্জনের যাত্রা এখান থেকেই শুরু করা সম্ভব হবে।

আজ মঙ্গলবার সকালে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, এটি শুধু একটি নির্বাচন নয়, এটি এক ধরনের গণভোটও। সংস্কার প্রশ্নে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জনগণ তাদের মতামত জানাতে পারবে। এর ওপর ভিত্তি করে গণতন্ত্রের যাত্রা নতুন রূপে শুরু হতে পারে।

রিজওয়ানা হাসান বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রতিপক্ষকে দমন করতে যুক্তি ও তর্কের বদলে হত্যাচেষ্টার মতো সহিংস পন্থা নেওয়া অত্যন্ত দুঃখজনক। এটি নিন্দনীয় ও কাপুরুষোচিত। এতে কোনো বীরত্ব নেই। তিনি বলেন, শক্তি থাকলে জনগণের মুখোমুখি হতে হবে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে জনগণের সামনে যাওয়ার পথ সবারই জানা।

তিনি আরও বলেন, প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার যে সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে, নতুন বাংলাদেশে তার কোনো স্থান নেই। এই সরকার তখনই সফল হবে, যখন সুষ্ঠু নির্বাচন, বিচার এবং সংস্কারের যে লক্ষ্য নিয়ে যাত্রা শুরু হয়েছে, তা বাস্তবায়ন করা যাবে।

উপদেষ্টা বলেন, সরকারের লক্ষ্য একটি শান্তিপূর্ণ, সুষ্ঠু ও স্বতঃস্ফূর্ত নির্বাচন নিশ্চিত করা। মানুষ যেন নির্ভয়ে ভোট দিতে পারে। তবে এই প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করার জন্য একটি শক্তি সক্রিয় রয়েছে। সেই শক্তিকে প্রতিহত করার পাশাপাশি সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলাও প্রয়োজন।

তিনি বলেন, সরকার শান্তিপূর্ণ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দিকেই তাকিয়ে আছে। তবে জনগণকে ভীত করার একটি প্রচেষ্টা চলছে। জনগণের সুরক্ষায় সরকার সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাচ্ছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Comments are closed.