শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৩৫ অপরাহ্ন

শিরোনাম
সাধারণ শিক্ষার সাথে দ্বীনি শিক্ষার সমন্বয় করা না হলে মানুষ অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে যেতে পারে। ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ.ফ.ম. খালিদ হোসেন বলেছেন স্বার্থে পরিবেশ সংরক্ষণ ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় এখনই সর্বোচ্চ মনোযোগ দিতে হবে। – পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং টোবগে ঢাকায় পৌঁছেছেন খুলনা বিভাগের উন্নয়নচ্যালেঞ্জে বিশিষ্টজনদের ৫ দফা সুপারিশ মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আগামী ২৫ নভেম্বর ২০২৫ থেকে ১০ ডিসেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত ১৬ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ পালিত হবে। স্কুল শিক্ষার্থীদের নিয়ে হাইজিন ক্যাম্পেইন শুরু করলো লায়ন কল্লোল দ্য ওয়েস্টিন ঢাকা আয়োজন করছে “টেস্ট অফ অ্যারাবিয়া” – আরব বিশ্বের আসল স্বাদ ও সমৃদ্ধ রন্ধন ঐতিহ্যের এক অনন্য উৎসব প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপি চেয়ারপার্সনের সৌজন্য সাক্ষাৎ আলেমদেরকে রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে          -ধর্ম উপদেষ্টা সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ ২১ নভেম্বর ২০২৫

টাঙ্গাইলের শালবন উদ্ধার কার্যক্রম শুরু হবে আগামী মার্চ মাস থেকে । – পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

আলী আহসান রবি / ১৮১ পাঠক
প্রকাশকাল শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৩৫ অপরাহ্ন

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, হারিয়ে যাওয়া বনভূমি উদ্ধার প্রকৃতি রক্ষায় অত্যন্ত জরুরি। তিনি জানান, আগামী মার্চ থেকে টাঙ্গাইলের শালবন পুনরুদ্ধারে সরকার মাঠে নামবে। তিনি আরও বলেন, দেশের সব বনভূমি রক্ষায় সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। শালবন উদ্ধার কার্যক্রমে স্থানীয় জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে।

আজ রাজধানীর বন ভবনে “সহ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মধুপুর গড়ের শালবন পুনরুদ্ধার” বিষয়ক কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন তিনি।

তিনি বলেন, পরিবেশ উপদেষ্টা জানান, বন নির্ভর জনগোষ্ঠীর প্রয়োজন অনুযায়ী একটি কর্মপরিকল্পনা তৈরি করা হবে। প্রয়োজন হলে কর্মপরিকল্পনা হালনাগাদ করা হবে। মার্চের মধ্যেই গেজেট নোটিফাই কমিটি গঠন করা হবে। তিনি বলেন, ভিলেজ ফরেস্ট রুল তৈরি করা হবে। সেখানে বন নির্ভর জনগোষ্ঠীর অধিকার এবং বন বিভাগের দায়িত্ব ও কর্তব্য অন্তর্ভুক্ত করা হবে। বন সংক্রান্ত হয়রানিমূলক মামলাগুলো দ্রুত মীমাংসা করা প্রয়োজন। বন বিভাগকে বিশেষজ্ঞ ও জনগোষ্ঠীর সহযোগিতা করতে হবে।

তিনি বলেন, বন বিভাগের কাজ হবে বিশেষজ্ঞ ও বন নির্ভর জনগোষ্ঠীকে সহযোগিতা করা। এখানে বন বিভাগ যে ১৫০ একরে বনয়ায়ন করবে। এই বন পুনরুদ্ধারে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। স্থানীয়দের অভিজ্ঞতা, জ্ঞান ও সহযোগিতা ছাড়া এই উদ্যোগ সফল হবে না।

কর্মশালায় প্রধান বন সংরক্ষক মোঃ আমীর হোসাইন চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন। এতে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এ জেড এম মঞ্জুর রশীদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মো: খালেদ মিসবাহুজ্জামান এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এ কে ফজলুল হক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।

কর্মশালায় মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, পরিবেশবিদ, গবেষক, গণমাধ্যমকর্মী এবং স্থানীয় বন নির্ভর জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *