সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:২৬ অপরাহ্ন
অববাহিকার বাঁচার জন্য প্রয়োজনীয় রসদ সংগ্রহের ক্ষেত্রে টান পড়েছে। এতে আর ও বড় বিপদ হয়েছে।’
কথায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের , এই বাঁধের ফলে উজান ও ভাটিতে প্রবল ভাঙন শুরু হয়েছে, যার প্রভাব পড়েছে মানুষের জীবন-জীবিকার ওপর। ধ্বংস হয়েছে প্রচুর সম্পত্তি, যার মধ্যে রয়েছে স্কুল, হাসপাতাল, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, বিদ্যুতের মতো স্থাপনা–অবকাঠামো। এই ভাঙন রোধে কেন্দ্রীয় সরকার পশ্চিমবঙ্গকে যে অর্থ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তা–ও দেয়নি সরকার।
মমতা চিঠিতে লিখেন, তা ছাড়া ২০০৫ সালে নদীর প্রবাহের দিকে ১২০ কিলোমিটার এবং ওপরের দিকে ৪০ কিলোমিটার পর্যন্ত ফারাক্কা বাঁধ কর্তৃপক্ষের কাজের ক্ষেত্র প্রসারিত করা হয়। এর লক্ষ্য ছিল ভাঙন রোধ, কিন্তু হয়নি কিছুই কাজের কাজ । এই বিষয়ে ২০১৭ সাল থেকে কেন্দ্রীয় চিঠি দেওয়া হয়েছে সরকারকে তিনটি ।