বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:২৭ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রকে বিশ্ব দরবারে উপস্থাপন করতে সংশ্লিষ্ট সকলকে কাজ করতে হবে –তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা গৃহকর্মী নিয়োগের পূর্বে পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার অনুরোধ ডিএমপি কমিশনারের উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ৭ জন গ্রেফতার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ প্রযুক্তিগত উৎকর্ষের পাশাপাশি প্রকৌশলীদের পরিবেশগত দায়বদ্ধতাও নিশ্চিত করতে হবে — পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান অনানুষ্ঠানিক শ্রমিকদের সংখ্যা অত্যধিক হলেও তাদের অধিকাংশই স্বীকৃতির বাইরে -মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা তফসিল ঘোষণার পর বেআইনি ও অনুমোদনহীন জনসমাবেশ, আন্দোলন থেকে বিরত থাকার আহ্বান এমবিবিএস এবং বিডিএস ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের সকাল ৮ ঘটিকা থেকে ৯:৩০ ঘটিকার মধ্যে পরীক্ষা হলে প্রবেশ করতে হবে। বিজিবি’র অভিযানে নভেম্বর-২০২৫ মাসে ১৬৮ কোটি ৩৮ লক্ষাধিক টাকার চোরাচালান পণ্যসামগ্রী জব্দ খিলক্ষেতে অপহৃত ভিকটিম উদ্ধার: অপহরণ কাজে ব্যবহৃত গাড়িসহ গ্রেফতার সাতজন

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের জন্য নির্বাচন কমিশনকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পত্র

সিকান্দার আলী / ৭৯ পাঠক
প্রকাশকাল বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:২৭ পূর্বাহ্ন

২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রোজা শুরুর আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের জন্য সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে নির্বাচন কমিশনকে পত্র দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। এ পত্রের মাধ্যমে নির্বাচন আয়োজনের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হলো।

আজ প্রধান নির্বাচন কমিশনার বরাবর প্রেরিত এক পত্রে উল্লিখিত সময়ে প্রত্যাশিত মানের অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণের জন্য অনুরোধ করেন প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া।

গত ৫ আগস্ট জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া তাঁর ভাষণে আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাসে রোজা শুরুর আগে নির্বাচন আয়োজনের জন্য নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দেয়ার কথা বলেন। তারই ধারাবাহিকতায় আজ এই চিঠি পাঠালো প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়।

জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া ভাষণের উল্লেখ করে পত্রে বলা হয় প্রধান উপদেষ্টা তাঁর ভাষণে অবিলম্বে এক্ষেত্রে সকল প্রস্তুতি ও প্রাতিষ্ঠানিক আয়োজন শুরুর কথা বলেছেন। বিগত পনের বছরে নাগরিকদের ভোট দিতে না পারার প্রেক্ষাপটে আগামী নির্বাচন যেন মহা-আনন্দের ভোট উৎসবের দিন হিসেবে স্মরণীয় হয় তেমন আয়োজনের উপর প্রধান উপদেষ্টা জোর দিয়েছেন বলে উল্লেখ করা হয়।

প্রধান উপদেষ্টা তাঁর ভাষণে নির্বাচন আনন্দ-উৎসবে, শান্তি-শৃঙ্খলায়, ভোটার উপস্থিতিতে, সৌহার্দ্য ও আন্তরিকতায় অবিস্মরনীয় হয়ে ওঠার যে প্রত্যাশা করেছেন তা উল্লেখ করা হয়। নির্বাচন আয়োজনে যথোপযুক্ত প্রযুক্তি ব্যবহারের গুরুত্বারোপের পাশাপাশি একটি প্রত্যাশিত সুষ্ঠু, অবাধ, শান্তিপূর্ণ, উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের সর্বাত্মক সহযোগিতার প্রত্যয়ের কথাও নির্বাচন কমিশনকে জানানো হয়।

শেষে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণার ভিত্তিতে উল্লেখিত সময়ে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণের জন্য অনুরোধ করেন প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *